নির্জন একাকী একজন!
বুকে এত জলরাশি দেখে বুঝেছিলাম
তুমি একটা নদী হয়েও সমুদ্রের মত ঐশ্বর্যবান।
ফারহান-৪ এর কর্কশ শব্দে ভাসতে ভাসতে যখন
অবাক হয়ে চেয়েছিলাম তোমার অপরূপ বিস্তৃত শোভার দিকে,
শরীরে এক অপূর্ব শান্তির বাতাস বয়ে যাচ্ছিল
মুহূর্তে ভালোবেসে ফেলেছিলাম।
আরো ভাসতে থাকি,নির্ঘুম সারারাত।
প্রীয় বাহন পার্বতীকে নিয়ে চলতে চলতে যখন
তোমার বুকের বামদিকে এলাম
সেখানে একটা চর জেগে আছে!
রুক্ষ-শুষ্ক চর
সে বড় নির্জন, একা—নিমতলি নামে।
শান্ত মেঘনা, তোমার বুকেও যে চর দেখতে পাবো
আমার ভাবনায় তা আছে নি।
তোমাকেও সুখী দেখায়,কিন্তু সুখী নও তুমি।
ধীরে ধীরে হয়তো নাম লেখাবে তিতাশ,যুমুনার দলে।



Comments
Post a Comment